শিরোনাম :
সিরাজগঞ্জে যুবদলের ৩ নেতা গ্রেফতার তিন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ কার্যকর রুশ-ভারতের সাহায্য নিয়েও সরকারের পতন ঠেকানো যাবেনা বিএনপির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার ঋণ আমানতের সুদের ব্যবধান তুলে নিল বাংলাদেশ ব্যাংক আদালত চত্বরে ককটেল বিস্ফোরণ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ: ইইউর কারিগরি প্রতিনিধি দল ঢাকায় ক্রাচে ভর করে মিছিলে যুবদল নেতা রাজধানীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪ বায়ুদূষণে আজ শীর্ষ চারে ঢাকা শ্যামলের নেতৃত্বে রামপুরায় সড়ক অবরোধ ও মিছিল গাজীপুরে বাসে আগুন ইউক্রেনের গোয়েন্দাপ্রধানের স্ত্রীকে বিষপ্রয়োগ মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে ৩ বাংলাদেশি নিহত, নিখোঁজ ৪ অবরোধের সমর্থনে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

হরতালের শেষ দিনে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

  • সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপি-জামায়াতের ৪৮ ঘণ্টা হরতালের দ্বিতীয় দিন সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজধানীতে ৩টি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পৃথক তিন স্থানে এসব আগুনের ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

প্রথমে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায়। দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে সেখানে বিআরটিসির একটি দোতলা বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এটি নিশ্চিত করে বলেন, আমাদের দুটি ইউনিট সেখানে যায় এবং অল্প সময়ের মধ্যে বাসটির আগুন নির্বাপণ করে।

এরপর বিকেল ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর মতিঝিলে মধুমিতা সিনেমা হলের গলিতে সোনালী ব্যাংকের একটি স্টাফ বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। তবে ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগে স্থানীয়রা ওই বাসের আগুন নিভিয়ে ফেলেন।

এ বিষয়ে পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান ঢাকা পোস্টকে বলেন, মধুমিতা সিনেমা হলের পেছনের গলিতে দাঁড়িয়ে থাকা সোনালী ব্যাংকের বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়েছে। আগুনে বাসের পেছনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এছাড়া বিকেল ৫টা ১০ মিনিটের দিকে পল্টন এলাকায় যাত্রীবাহী একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। সদরঘাট থেকে মিরপুরগামী তানজিল পরিবহনের বাসটি পল্টন এলাকায় পৌঁছালে এটিতে আগুন দেওয়া হয়।

এদিকে বিকেল ৪টার দিকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল সাংবাদিকদের বলেন, আমি তখন আপনাদের কয়েকজনের সঙ্গেই কথা বলছিলাম। আমার ঠিক পেছনে কয়েক গজ দূরে বিকট শব্দে ককটেলের বিস্ফোরণ হয়। বিচার বিভাগকে কলঙ্কিত করার জন্য কোর্টের আঙিনায় এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। যারাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে তাদেরকে অবশ্যই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বিচারের আওতায় নিয়ে আসবে। এখানে কেউ থাকলে মারাত্মক আহত হতে পারত। এটা সেই ২০১৩-১৪ সালে যেভাবে কোর্টের ভেতরে হামলা হতো সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি বলে মনে করছি।

 

সংবাটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খরব
© Copyright © 2017 - 2021 Times of Bangla, All Rights Reserved