ঢাকা : মিনিকেট চাল বলে কিছু নেই। মিনিপ্যাকে চিকন চালের জন্য বীজ আমদানি হতো। সেখান থেকে মিনিকেট চালের প্রচলন। চাল বেশি পলিশ করার ফলে নষ্ট হচ্ছে। ছাঁটাইয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া আছে।
মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত বিএসআরএফ সংলাপে এসব কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার
এ সময় তিনি বলেন, ‘জেলা থেকে সিটি কর্পোরেশন সব ডিলারের কাছে ১ অক্টোবর থেকে ন্যায্য মূল্যে প্যাকেটজাত আটা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাজারের থেকে অর্ধেক দাম পড়বে।’
সিন্ডিকেট ভাঙার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তিনি জানান, ডলারের দাম নির্ধারণের ফলে যেন কোন প্রভাব না পড়ে, সেক্ষেত্রে বর্ডারসহ বিভিন্ন জায়গায় পর্যবেক্ষেণ চলছে।
এ সময় খাদ্যমন্ত্রী আরও জানান, দেশের প্রকৃতি যেমন অস্থির, দেশের ব্যবসায়ীরাও অস্থির। দেশের আউশের ফলন ভালো হবার পরের দেশের বাজারে চালের দাম যেভাবে বাড়ছে তা সমীচীন নয়। আমদানি চালের দাম নির্ধারণ সম্ভব হলেও দেশে উৎপাদিত চালের দাম নির্ধারণ করে দেয়া নয়। কৃষকেরা ন্যায্য দামের থেকেও বেশি পাচ্ছে, তাই মৌসুম ছাড়াও আমন চাষ করছে। আতপ চালের ওপর ভারতের শুল্ক বাড়ানোয় দেশের বাজারে সব ধরনের চালের দাম বাড়ানো অযৌক্তিক।
গমের শিপিং শুরু হয়েছে, বাজারে দাম কমানোর জন্যই ডিলারের মাধ্যমে কম দামে দেওয়া হবে।