তিনি পুলিশ ইন্সপেক্টর শেখ আবুল বাশার। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দীর্ঘদিন ধরে পেশাগত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ব্যক্তিজীবনে গণতন্ত্র, মানবতা ও মানবাধিকারে বিশ্বাস রয়েছে এই সরকারি কর্মকর্তার। মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল-মিটিং, আন্দোলন-সংগ্রাম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ রাখা, তার প্রধান দায়িত্ব। শুধু তাই নয়, অসহায় মানুষ ও ক্ষুধার্ত পশু-পাখির পাশে সবার আগে দাড়ান তিনি।
গোপালগঞ্জের কাঁঠি গ্রামে শেখ আবুল বাশারের জন্ম, ১৯৬৪ সালে। তার বাবা শেখ আবুল কাসেম। তিনিও পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। বাবার পথ ধরেই তার পুলিশে যোগদান। স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮৯ সালে আবুল বাশার পুলিশের সার্জেন্ট পদে যোগ দেন। পরবর্তীতে ইন্সপেক্টর হিসেবে পদোন্নতি পান। বর্তমানে আবুল বাশার ঢাকার রমনা ডিভিশনের অধীনে শাহবাগ থানায় পেট্রল পুলিশ ইন্সপেক্টর পদে কর্মরত আছেন। খুবই সাধারণ জীবনযাপন করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীরা পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশারকে অভিন্দন জানান।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশারকে দেখে আন্দোলনে আসা এক বৃদ্ধ মহিলা কেঁদে কেঁদে তার অভিযোগ জানান।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্র ইউনিয়নের ঘেরাও কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণ করছেন পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশার।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ক্ষুধার্ত এক কুকুরকে বিস্কুট খাওয়াছেন পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশার।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশারের উপস্থিতিতে টিসিবির পণ্য বিক্রির জন্য রাস্তার পাশে বৃত্ত আঁকা হচ্ছে।
ক্যামেরা পেলেই ছবি তোলেন পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশার।
ভ্যালেন্টাইন ডেতে মানববন্ধনে আসা তরুণ-তরুণীদের সাথে ছবি তুলছেন পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আবুল বাশার।