ঢাকা: দেশব্যাপী বিশেষ মর্যাদায় ঈদে মীলাদুন্নবী (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) পালিত হয়েছে। সরকারী ও বেসরকারী উদ্যোগে এ দিনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এ দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বানী দেন। এ সময় দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন ও অফিস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
বিদেশি কূটনৈতিক মিশন ও দূতাবাসগুলোতেও জাতীয় পতাকা উত্তোলিত হয়। সরকারী উদ্যোগে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি গৃহিত হয়।
এ দিনটি উপলক্ষে বেসরকারীভাবেও বিভিন্ন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মসজিদ, মাদ্রাসা, মাজার ও দরবার শরীফগুলোতে আলেম-ওলামাসহ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে মাহফিল ও জুলুসসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
বুধবার(২০ অক্টোবর)দুপুরে রাজারবাগ দরবার শরীফের মুখপাত্র আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত বিবৃতি এসব তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকাস্থ রাজারবাগ দরবার শরীফে ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে বেশ কিছু কর্মসূচি পালিত হয়। যেমন- বিশেষ ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিল, প্রিয় নবীজির জীবনী নিয়ে রচিত বই প্রদর্শনী, সুন্নতি দ্রব্যের প্রদর্শনী, শতাধিক সু-সজ্জিত গাড়িতে রাজধানীর রাস্তায় বিশেষ র্যালী, দেশ-বিদেশে একযোগে কোটি কোটি মিলাদ শরীফ
মাহফিল, জনগণের মাঝে ৬৩ হাজার তাবারুকের প্যাকেট তাবারুক বিতরণ ও প্রিয় নবীজির আকিক্বা হিসেবে বড় গরু ও মহিষ জবাই করা। উল্লেখ্য ঢাকাস্থ রাজারবাগ দরবার শরীফে ১২ই রবিউল আউয়াল বা সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উপলক্ষে ৬৩দিন ব্যাপী মাহফিল চলমান আছে।